সিলেটসোমবার , ৩০ জানুয়ারি ২০১৭
  1. Breaking News
  2. অন্যান্ন
  3. অপরাধ
  4. অর্থনীতি
  5. আইন-আদালত
  6. আজ-কাল
  7. আন্তর্জাতিক
  8. আমাদের পরিবার
  9. আরও
  10. আলোচিত সংবাদ
  11. ইসলাম
  12. কলাম
  13. কৃতিত্ব
  14. খেলা-ধোলা
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সামাদ আজাদের শূণ্যতা পূরণ হওয়ার নয়: নুরুল হুদা মুকুট

Ruhul Amin
জানুয়ারি ৩০, ২০১৭ ১০:৪১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আব্দুল মুনিম চৌধুরী,স্টাফ-সিলেট রিপোর্ট: সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নুরুল হুদা মুকুট বলেছেন, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রয়াত জাতীয় নেতা আলহাজ্ব আব্দুস সামাদ আজাদ আমার রাজনৈতিক গুরু ছিলেন। আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সামাদ আজাদের শূণ্যতা কোন দিন পূরণ হওয়ার নয়। যদিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে আমরা সামাদ অনুসারিদের কল্যাণে কাজ করছেন। তবে সামাদ আজাদের স্বপ্ন পূরণেসামাদ পুত্র আজিজুস সামাদ ডনকে আগামি জাতীয়
নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৩ আসনে দলীয় প্রার্থী নির্বাচিত করতে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি
আহবান জানান। তৃণমুল পর্যায়ের নেতাকর্মী ও জন
সাধারণ সামাদ পুত্র ডনকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে
দেখতে চান। তিনি আরো বলেন, জগন্নাথপুরে
প্রয়াত সামাদ আজাদের অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজ আমি
সমাপ্তকরবো ইনশাল্লাহ। সোমবার বিকেলে জগন্নাথপুর উপজেলা ও
পৌরবাসীর উদ্যোগে সুনামগঞ্জ জেলা পরিষদের
নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান নুরুল হুদা মুকুটকে
জগন্নাথপুরে দেয়া গণ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত
অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। স্থানীয়
আব্দুস সামাদ আজাদ অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ
জেলা আ.লীগের সভাপতি সাবেক এমপি আলহাজ্ব
মতিউর রহমান। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ
পৌরসভার মেয়র আইয়ূব বখত জগলুল। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সামাদ পুত্র আজিজুস সামাদ ডন, জেলা যুবলীগের আহবায়ক খায়রুল হুদা চপল, জেলা আ.লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল করিম শামীম ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী আবুল কালাম।জগন্নাথপুর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল মনাফের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক
সম্পাদক জয়দ্বীপ সূত্রধর বীরেন্দ্র ও পৌর
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহবায়ক ছালিক
আহমদ ডনের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, জেলা পরিষদের নব-
নির্বাচিত সদস্য সৈয়দ ছাবির মিয়া, অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম,আব্দুল হাসিম, চিলাউড়া-
হলদিপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান চৌধুরী সুফি মিয়া, আশারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আবু ইমানী, পাটলী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান
আংগুর মিয়া, মোহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল হক প্রমূখ। অনুষ্ঠান শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে
তেলাওয়াত করেন মাওলানা আমিরুল ইসলাম ও গীতাপাঠ করেন সুভাষ দাশগুপ্ত। এ সময় জেলা পরিষদের নব-
নির্বাচিত নারী সদস্য সাবরিনা সুলতানা, জগন্নাথপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ সুহেল আহমদ, পৌর কাউন্সিলর আবাব মিয়া, দিপক গোপসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,দলীয় নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের প্রায় কয়েক
হাজার জনতা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মতিউর রহমান অর্থ ও
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নানকে উদ্দেশ্য
করে বলেন, সামাদ আজাদের সৃষ্টি যে সব রাজনৈতিক বেঈমানরা সুযোগ-সুবিধার জন্য আজ সামাদকে ভূলে আপনার সাথে আছে। কাল আপনার মন্ত্রীত্ব গেলে আপনাকেও ভূলে যাবে। সুতরাং এখনো
সময় আছে তাদের ব্যাপারে সর্তক হোন। তিনি
আরো বলেন, আমি পর নিন্দা পছন্দ করি না। যাঁরা
দলীয় আদর্শচ্যুত হয়, তাদের বিষয়ে শুধু আগামি
প্রজন্মকে জানাতে চাই। তিনি পুলিশি প্রহরার সমালোচনা করে বলেন, সামাদ অনুসারিরা কাউকে ভয় করে না।
তাই অপশক্তির কাছ থেকে দলকে রক্ষা করতে
সর্বস্তরের দলীয় নেতাকর্মীদের
ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তিনিও
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহবান জানান, আগামি জাতীয় নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে সামাদ পুত্র ডনকে যেন দলীয় প্রার্থী মনোনীত
করা হয়। তাহলে জন রায়ে ডন অনায়াসে নির্বাচিত
হতে পারবে।
প্রধান বক্তার বক্তব্যে আইয়ূব বখত জগলুল বলেন,
আ.লীগের রাজনীতিতে পরিবর্তন আসছে।
জনগণ যাকে চায়, তাদের সেই প্রিয় ব্যক্তিকে
দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা উচিৎ। এ
অনুষ্ঠানের সঠিক খবর প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে
ধরতে তিনি গোয়েন্দা বাহিনীর প্রতি আহবান জানান।
সেই সাথে রাণীগঞ্জ সেতুসহ জগন্নাথপুরের

প্রতিটি স্থাপনা সামাদ আজাদের নামে নামকরণ করার দাবি জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আজিজুস সামাদ ডন বলেন,
যারা পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে ক্ষমতা দেখান, আমি
তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম। সাহস থাকলে
সামনে আসুন। এখনো সময় আছে অযথা ক্ষমতা
দেখানো ছাড়–ন এবং জনগণের সাথে থাকুন।
এর আগে স্থানীয় স্বরুপচন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়
মাঠে শেখ জামাল ও শেখ কামাল ক্রিকেট
প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং অতিথিদের
মোটরসাইকেল শোভাযাত্রায় অনুষ্ঠানে নিয়ে
আসেন দলীয় নেতাকর্মীরা। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানকে
কেন্দ্র করে সামাদ আজাদ অডিটরিয়ামসহ আশপাশ
এলাকায় কয়েক হাজার জনতার উপস্থিতি ছিল লক্ষনীয়।
এ অনুষ্ঠানকে ঘিরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অতিরিক্ত
পুলিশ মোতায়েন ছিল। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। চেয়ারম্যান নুরুল হক প্রমূখ। অনুষ্ঠান শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা আমিরুল ইসলাম ও গীতাপাঠ করেন সুভাষ দাশগুপ্ত। এ সময় জেলা পরিষদের নব- নির্বাচিত নারী সদস্য সাবরিনা সুলতানা, জগন্নাথপুর পৌরসভার প্যানেল মেয়র-২ সুহেল আহমদ, পৌর কাউন্সিলর আবাব মিয়া, দিপক গোপসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, দলীয় নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের প্রায় কয়েক হাজার জনতা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মতিউর রহমান অর্থ ও
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নানকে উদ্দেশ্য
করে বলেন, সামাদ আজাদের সৃষ্টি যে সব রাজনৈতিক বেঈমানরা সুযোগ-সুবিধার জন্য আজ সামাদকে ভূলে আপনার সাথে আছে। কাল আপনার মন্ত্রীত্ব গেলে আপনাকেও ভূলে যাবে। সুতরাং এখনো

সময় আছে তাদের ব্যাপারে সর্তক হোন। তিনি

আরো বলেন, আমি পর নিন্দা পছন্দ করি না। যাঁরা

দলীয় আদর্শচ্যুত হয়, তাদের বিষয়ে শুধু আগামি

প্রজন্মকে জানাতে চাই। তিনি পুলিশি প্রহরার সমালোচনা করে বলেন, সামাদ অনুসারিরা কাউকে ভয় করে না।তাই অপশক্তির কাছ থেকে দলকে রক্ষা করতে সর্বস্তরের দলীয় নেতাকর্মীদের

ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তিনিও

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহবান জানান, আগামি জাতীয় নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৩ আসন থেকে সামাদ পুত্র ডনকে যেন দলীয় প্রার্থী মনোনীত

করা হয়। তাহলে জন রায়ে ডন অনায়াসে নির্বাচিত

হতে পারবে। প্রধান বক্তার বক্তব্যে আইয়ূব বখত জগলুল বলেন, আ.লীগের রাজনীতিতে পরিবর্তন আসছে। জনগণ যাকে চায়, তাদের সেই প্রিয় ব্যক্তিকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা উচিৎ। এ

অনুষ্ঠানের সঠিক খবর প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে

ধরতে তিনি গোয়েন্দা বাহিনীর প্রতি আহবান জানান।

সেই সাথে রাণীগঞ্জ সেতুসহ জগন্নাথপুরের

প্রতিটি স্থাপনা সামাদ আজাদের নামে নামকরণ করার দাবি জানান। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আজিজুস সামাদ ডন বলেন,যারা পুলিশ লেলিয়ে দিয়ে ক্ষমতা দেখান, আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলাম। সাহস থাকলে সামনে আসুন। এখনো সময় আছে অযথা ক্ষমতা দেখানো ছাড়–ন এবং জনগণের সাথে থাকুন।

এর আগে স্থানীয় স্বরুপচন্দ্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়

মাঠে শেখ জামাল ও শেখ কামাল ক্রিকেট

প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় এবং অতিথিদের

মোটরসাইকেল শোভাযাত্রায় অনুষ্ঠানে নিয়ে

আসেন দলীয় নেতাকর্মীরা। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানকে

কেন্দ্র করে সামাদ আজাদ অডিটরিয়ামসহ আশপাশ

এলাকায় কয়েক হাজার জনতার উপস্থিতি ছিল লক্ষনীয়।এ অনুষ্ঠানকে ঘিরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।